১|কুমিল্লা– মৃৎশিল্প, রসমালাই, খদ্দর (খাদী), কুমিল্লার বাটিক, বাঁশের পণ্য।
২। জামালপুর– নকশী কাঁথা।
৩। যশোর– নকশী পণ্য, খই, খেজুর গুড়, জামতলার মিষ্টি।
৪। গাজীপুর– কাঁঠাল, পেয়ারা।
৫। চাঁদপুর- ইলিশ, ক্ষীর
৬। খাগড়াছড়ি– হলুদ।
৭। খুলনা– সন্দেশ, নারিকেল, গলদা চিংড়ি।
৮। গাইবান্ধা– রসমঞ্জরী।
৯। পিরোজপুর– পেয়ারা, ডাব, আমড়া।
১০। গোপালগঞ্জ- বাদাম।
১১। চট্টগ্রাম– মেজবান, শুঁটকি।
১২। লক্ষ্মীপুর– সুপারি।
১৩। শিবগঞ্জের– চমচম, কলাইয়ের রুটি।
১৪। নারায়ণগঞ- আমের আচার।
১৫। চুয়াডাঙ্গা– পান, ভুট্টা।
১৬।কক্সবাজার– মিষ্টিপান
১৭। সিরাজগঞ্জ– পানিতোয়া, ধানসিঁড়ির দই।
১৮। ঝিনাইদহ– হরি ও ম্যানেজারের ধান।
১৯। টাঙ্গাইল– চমচম, টাঙ্গাইলের শাড়ী
২০। ঠাকুরগাঁও– সূর্য্যপুরী আম।
২১। দিনাজপুর– লিচু, পাপড়, চিড়া, শীদল।
২২। ঢাকা– বাকরখানি, লাচ্ছি
২৩। নওগাঁ– প্যারা সন্দেশ, চাল।
২৪। নরসিংদী– সাগর কলা, লটকন
২৫। নড়াইল– পেড়ো সন্দেশ, খেজুর গুড়, খেজুর রস।
২৬। নাটোর– কাঁচাগোল্লা।
২৭। নেত্রকোনা– বালিশ মিষ্টি।
২৮। নীলফামারী– ডোমারের সন্দেশ।
২৯। নোয়াখালী– নারকেল নাড়ু়, ম্যাড়া পিঠা।
৩০। পাবনা– প্যারডাইসের প্যারা, সন্দেশ, ঘি।
৩১। ফরিদপুর– খেজুরের গুড়।
৩২। ফেনী– মহিশের দুধের ঘি, খণ্ডলের মিষ্টি।
৩৩। বগুড়া– দই, কটকটি।
৩৪। বরিশাল– আমড়া।
৩৫। বাগেরহাট– চিংড়ি, সুপারি।
৩৬। বান্দরবন– হিল জুস।
৩৭। ব্রাহ্মণবাড়িয়া– তালের বড়া, ছানামুখী,
৩৮। ভোলা– মহিষের দুধের দই, নারিকেল।
৩৯। ময়মনসিংহ– মুক্তা গাছার মণ্ডা।
৪০। মাগুরা– রসমালাই।
৪১। মাদারীপুর– খেজুর গুড়, রসগোল্লা।
৪২। মানিকগঞ্জ– খেজুর গুড়।
৪৩। মুন্সীগঞ্জ- ভাগ্যকুলের মিষ্টি।
৪৪। মেহেরপুর– মিষ্টি সাবিত্রি, রসকদম্ব।
৪৫। মৌলভীবাজার– ম্যানেজার স্টোরের চ্যাপ্টা রসগোল্লা।
৪৬। কিশোরগঞ্জ– বালিশ মিষ্টি, নকশি, পিঠা।
৪৭। রংপুর– আখ (ইক্ষু)।
৪৮। রাঙ্গামাটি– আনারস, কাঁঠাল, কলা, জুম, রেস্তোরার বাঁশের তৈরি খাবার।
৪৯। রাজবাড়ী– চমচম, খেজুরের গুড়।
৫০। রাজশাহী– আম, তিলের খাজা, বিরেন দার সিংগারা, সিল্ক।
৫১। সিলেট– সাতকড়ার আচার, কমলালেবু, পাঁলেয়ার চা।
৫২। শেরপুর– ছানার, পায়েস, সন্দেশ।
৫৩। কুষ্টিয়া– তিলের খাজা, কুলফি, আইসক্রিমএসব ছাড়াও আরও অনেক কিছু রয়েছে যা আমাদের দেশের ঐতিহ্য বহন করছে।
(ফেসবুক থেকে নেয়া)
আপনার মতামত লিখুন :